বিশল্যকরণী বা নিৰ্বিষি
বিভিন্ন নামঃ
বিশল্যকরণী,নিৰ্বিষি,নেপাল নীলােবিষ , বােম্বাই এবং জাদোয়ার ,নিৰ্বিষী ।
জন্মস্থানঃ
পশ্চিম হিমালযেব নাতিশীতােষ্ণ প্রদেশ ৫ থেকে ১০ হাজার ফুট উচ্চে কাশ্মীর হইতে কুমায়ুন প্রদেশের তৃণ ক্ষেত্রে দেখা যায় ।
ব্যবহার্য অংশ মূল ও বীজঃ
গাছের বর্ণনাঃ
অবনত এবং বহু প্রশাখা বিশিষ্ট ওষধি গাছ কাণ্ড ২ থেকে ৩ ফুট উচ্চ শাখাযুদ পত্রে ৫ থেকে ৯টি সরু ও পক্ষকার বিভাগ আছে কাণ্ডে পত্র অল্প হয়,বৃন্ত লম্বা ফুল সংখ্য অল্প হয় , উহা ½ ইঞ্চি লম্বা ও গােলাকার ফুলের পাপড়ী ৫টি ,ফিকে নীলবর্ণ ও পশম পুষ্পস্তবক বিস্তৃত , শ্বেত , নীল , বেগুনে এবং ধুসরবর্ণ পুষ্পদণ্ডে ফুল একটির পর একটি বিপর দিকে হয় পত্র দেখিতে অনেকটা ধনে গাছের পাতার মত ফলে বীজ ১ থেকে ৭টি থাকে ।
ঔষধার্থে ব্যবহারঃ
1️⃣ইহার মূল চিবাইলে দাতের বেদনা উপশম হয়
2️⃣জ্বরের কালে ইহার মূলের কাথ ২ থেকে ৪ ড্রাম পরিমাণ ব্যবহার করিলে অব আরাম হয় ।
3️⃣ ইহা বাত ও উপদংশ রােগে ব্যবহার করিলে স্বাস্থ্য পুনবায় অনায়ন করে ।
4️⃣ ইহা উপদংশ ও বাতের পক্ষে বিশেষ হিতকর ।নির্দিষি ১ ড্রাম আম্বার ১০ গ্রেন , জাফবান ১ ড্রাম , এইগুলি গােলাপ জলে পেষণ করে ২ গ্রেন হইতে ৫ গ্রেন পবিমাণ বটিকা প্রস্তুত কবিযা ব্যবহার করিলে হৃদরােগ ও মস্তিষ্কে যাবতীয় বােগ আরাম হয়
5️⃣ ইহা শুক্র ও পুংজননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতায় বিশেষ হিতকর ।
6️⃣ নিৰ্বিষি সচরাচব একোনাইটের সহিত মিশ্রিত কবিয়া বাজাবে বিক্রয় হয় ।
কথিত অাছে যে , বানর বৈদ্য সুসেন লক্ষ্মণের শক্তি শেল কালে এই ঔষধ হনুমানকে আনিতে বলেন ।হনুমান এই ঔষধ হিমালয় প্রদেশ হইতে আনিলে লক্ষ্মণের ক্ষতস্থানে ব্যবহৃত হয় রাবণের ভয়ঙ্কর শেল জনিত আঘাত হইতে লক্ষ্মণ আরােগ্য লাভ করেন ।
তথ্য সংগ্রহ ভারতীয় বনৌষধি
বিশল্যকরণী,নিৰ্বিষি,নেপাল নীলােবিষ , বােম্বাই এবং জাদোয়ার ,নিৰ্বিষী ।
জন্মস্থানঃ
পশ্চিম হিমালযেব নাতিশীতােষ্ণ প্রদেশ ৫ থেকে ১০ হাজার ফুট উচ্চে কাশ্মীর হইতে কুমায়ুন প্রদেশের তৃণ ক্ষেত্রে দেখা যায় ।
ব্যবহার্য অংশ মূল ও বীজঃ
গাছের বর্ণনাঃ
অবনত এবং বহু প্রশাখা বিশিষ্ট ওষধি গাছ কাণ্ড ২ থেকে ৩ ফুট উচ্চ শাখাযুদ পত্রে ৫ থেকে ৯টি সরু ও পক্ষকার বিভাগ আছে কাণ্ডে পত্র অল্প হয়,বৃন্ত লম্বা ফুল সংখ্য অল্প হয় , উহা ½ ইঞ্চি লম্বা ও গােলাকার ফুলের পাপড়ী ৫টি ,ফিকে নীলবর্ণ ও পশম পুষ্পস্তবক বিস্তৃত , শ্বেত , নীল , বেগুনে এবং ধুসরবর্ণ পুষ্পদণ্ডে ফুল একটির পর একটি বিপর দিকে হয় পত্র দেখিতে অনেকটা ধনে গাছের পাতার মত ফলে বীজ ১ থেকে ৭টি থাকে ।
ঔষধার্থে ব্যবহারঃ
1️⃣ইহার মূল চিবাইলে দাতের বেদনা উপশম হয়
2️⃣জ্বরের কালে ইহার মূলের কাথ ২ থেকে ৪ ড্রাম পরিমাণ ব্যবহার করিলে অব আরাম হয় ।
3️⃣ ইহা বাত ও উপদংশ রােগে ব্যবহার করিলে স্বাস্থ্য পুনবায় অনায়ন করে ।
4️⃣ ইহা উপদংশ ও বাতের পক্ষে বিশেষ হিতকর ।নির্দিষি ১ ড্রাম আম্বার ১০ গ্রেন , জাফবান ১ ড্রাম , এইগুলি গােলাপ জলে পেষণ করে ২ গ্রেন হইতে ৫ গ্রেন পবিমাণ বটিকা প্রস্তুত কবিযা ব্যবহার করিলে হৃদরােগ ও মস্তিষ্কে যাবতীয় বােগ আরাম হয়
5️⃣ ইহা শুক্র ও পুংজননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতায় বিশেষ হিতকর ।
6️⃣ নিৰ্বিষি সচরাচব একোনাইটের সহিত মিশ্রিত কবিয়া বাজাবে বিক্রয় হয় ।
কথিত অাছে যে , বানর বৈদ্য সুসেন লক্ষ্মণের শক্তি শেল কালে এই ঔষধ হনুমানকে আনিতে বলেন ।হনুমান এই ঔষধ হিমালয় প্রদেশ হইতে আনিলে লক্ষ্মণের ক্ষতস্থানে ব্যবহৃত হয় রাবণের ভয়ঙ্কর শেল জনিত আঘাত হইতে লক্ষ্মণ আরােগ্য লাভ করেন ।
তথ্য সংগ্রহ ভারতীয় বনৌষধি